BETA 1.0

Blog

ফেসবুক আপডেট ২০২০

ফেসবুক আপডেট ২০২০
আধুনিক বিজনেসে সোশ্যাল মিডিয়া প্রধান ভুমিকা পালন করে থাকে, নতুন কাস্টোমার আনার ক্ষেত্রে এবং তাদের আবার ফেরত আনার ক্ষেত্রে যাকে আমরা রিটারগেটিং বলে থাকি।
বিজনেসম্যানদের জন্য দুঃখজনক হলেও সত্যি ফেসবুক বারবার তাদের নিউজফিড অলগারিদম পরিবর্তন করেছে, এই পরিবর্তনে কিছু কন্টেন্ট অগ্রাধিকার পেয়েছে, যেখানে কিছু ছোট কোম্পানি যাদের কোন বিজনেসরিসার্চ এবং ডেভোলপমেন্ট প্রসেস নেই তারা পড়েছে সব থেকে কঠিন সময়ে।
কিছু জিনিস বের করার চেস্টা করা হয়েছে যা বড় ছোট সব কোম্পানির জন্যই কাজে লাগবে আশা করা যায়।
প্রথমেই জানা লাগবে ফেসবুক অলগারিদম কি
একদম সহজ ভাষায় বলতে হলে ফেসবুক অলগারিদম হচ্ছে ফেসবুক ইউজার ফেসবুকে প্রবেশ করার পর যা দেখে থাকে সেটা কিভাবে দেখবে সেটার নিয়ম।
এটা সাধারনভাবে ৪টা ব্যাসিকের উপর কাজ করে থাকে
১। ইনভেন্টরি- ফেসবুকের সব কন্টেন্টকে রিপ্রেজেন্ট করে যা ফেসবুক ইউজারের নিউজফিডে দেখানো হয়ে
থাকে।
২। সিগনাল- এটা ফেসবুককে সিগন্যাল দেয় যে কোথায় কোন কন্টেন্ট দেখানো লাগবে, যেটার আবার কিছু নিয়ম
আছে এবং সব থেকে শক্তিশালি নিয়মগুলা হচ্ছে
- লাইক, কমেন্টেস এবং শেয়ার হতে হবে ইউজারের পোস্টে
- পাবলিশার কন্টেন্টে এঙ্গেজমেন্ট থাকতে হবে বন্ধু এবং মেসেঞ্জার শেয়ারের মাধ্যমে।
- ভিডিওর কমেন্টের রিপ্লাই (যেটা ইউটিউবেও আছে)
৩।প্রিডিকশন্স- এখানে ফেসবুক সিদ্ধান্ত নেয় যে সে কার প্রোফাইল অনুযায়ী কাকে কি পোস্ট দেখাবে, সে যদি
ফ্যাশান সম্পর্কিত পোস্টে বেশি এঙ্গেজ থাকে তাহলে তাকে সেটাই দেখানো হবে বেশি।।
৪। স্কোর- ফেসবুকের প্রতিটা ব্যাপারে স্কোর আছে, ছবি অথবা ভিডিও কোয়ালিটিতে স্কোর, সেখানে কতটুকু
এঙ্গেজ হলো সেটার ভিত্তিতে স্কোর, কন্টেন্ট লেখার উপর স্কোর, অ্যাড পারফর্মেন্সের উপর স্কোর,
আপনার স্কোর যত ভালো হবে তত সম্ভাবনা থাকবে আপনার অ্যাড ভালো চলার।
কেন ফেসবুক সিদ্ধান্ত নিলো তারা মিনিংফুল কন্টেন্টকে বেশি অগ্রাধিকার দিবে
ফেসবুক এখন যেটা করতে চাইছে সেটা হচ্ছে তারা ফেসবুক ইউজারদের কে তাদের চাহিদা অনুযায়ী প্রাধান্য
দিবে, অন্যভাবে বলতে গেলে তারা Quantity এর থেকে quality কে বেশি প্রাধান্য দিবে। এখানে যারা বিজনেস করছেন তাদেরকে নতুন করে চিন্তা করা লাগবে তারা কি করবে এখন, বড় করে অডিয়েন্স নির্বাচন হয়তো ঠিক আছে তবে নিছক এবং অপ্রয়োজনীয় পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
অবশ্যই ফেসবুকের নতুন অলগারিদম বিজনেসের জন্য কঠিন হয়ে গেছে, নিউজফিড পরিবর্তনের পর এটা
লক্ষ্য করা গেছে, ২০১৮ থেকেই পাবলিশাররা অরগানিক রিচ কিভাবে কমে গেছে সেটা দেখতেই পেয়েছে এবং পাচ্ছে।
এটা থেকে মুক্তি পেতে এবং ব্র্যান্ড পোস্টকে একটু কম প্রাধান্য দিয়ে কিছু পোস্ট জেনারেট করতে হবে যেটাতে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার বেশি হয়।
নিচে আরো কিছু টিপস দেয়া হলো
  • চমৎকার কন্টেন্ট বানান, এবং শেয়ার করেন মার্কেটিং এর সবথেকে সেরা স্ট্রেটিজিই হচ্ছে চমৎকার কন্টেন্ট,
  • আপনি কি মানুষকে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে যেতে চান? তাহলে আপনার পেজকে এমনভাবে সাজান যেনো আপনার ক্লাইন্ট সেটাতে ভ্যলু খুঁজে পায়, উপকারি ব্লগ পোস্ট, বিভিন্ন রকম গাইড লাইন এবং ভালোমানের ভিডিও।
  • আপনি কি চাইছেন মানুষ আপনার অনলাইনে স্টোর থেকে প্রোডাক্ট কিনুক? তাদেরকে কিছু ফিচার প্রভাইড করেন যেটা তাদের জন্য সহজ হয় এবং মজাদার হয়, প্রোডাক্ট ভিডিও দেন,
  • আকর্ষণীয় ছবি দেন এবং বায়ারের রিভিউ শেয়ার করেন।
  • আপনার ক্রেতা কারা সেটা জানার চেস্টা করুন
  • আপনার ক্রেতাকে নিয়ে গবেষণা করলে যেটা লাভ হবে আপনার সেটা হচ্ছে আপনি কি কন্টেন্ট বানাবেন সেটাবুঝতে পারবেন, সব বয়সীদের জন্য কন্টেন্ট একরকম হবে না এটাই স্বাভাবিক তাই আপনার ক্রেতা কারা এটা আগে বুঝুন এরপর তাদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট পাবলিশ করুন, মনে রাখবেন কন্টেন্ট মানেই শুধু সেল পোস্ট না।
নিয়মিত পোস্ট করুন তবে অগনিত নয়
কিছু মিথ আছে যে আপনাকে প্রতিদিন দুইটা পোস্ট করা লাগবে অথবা সপ্তাহে একটা পোস্ট এগুলা ঠিক নয়,
কিছু গবেষণায় অবশ্য দেখা গেছে অনিয়মিত পোস্টে ক্লিক বেশি হয় তবে সেটাও নির্ভর করে আপনার পেজে কতজন ফলোয়ার আছে এবং তারা কেন এই পোস্টটি দেখবে সেটার উপর।
সময় খবই গুরুত্বপূর্ণ
একটা সফল ফেসবুক পোস্টের আরেকটা পয়েন্ট হচ্ছে সময়, আপনি আপনার ফেসবুক ইনসাইট থেকে দেখে
নিতে পারেন কোন সময়ে আপনার পোস্ট বেশি এঙ্গেজ হয়। তবে আপনি যদি মদ্ধদুপুরেরের অডিয়েন্স ধরতে
চান তাহলে লক্ষ্য রাখবেন সঠিক সময়ে পোস্ট করতে, একটু আগেও না, পরেও না, সে ক্ষেত্রে আপনি সিডিউল
পোস্ট ফিচার ব্যবহার করতে পারেন।
এঙ্গেজমেন্ট বেইট বাদ দিতে হবে
একটা ভালো সুযোগ থাকে যেখানে আপনাকে প্রচুর পরিমান পোস্টের সম্মুখীন হতে হয় যেগুলি সম্পর্কিত পোস্টের থেকে স্পামিং ই বেশি, এটার ফলে আপনার পেজ ফেসবুকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাতে পারে। তাহলে কি করবেন
কিছু টিপস পয়েন্ট আকারে দেয়া হলো
১। হ্যাশটাগ কম ব্যবাহার করুন, আসলে হ্যাশটাগ মুলত কাজে লাগে যখন কেউ সেই ট্যাগ লিখে সার্চ করে,
তবে ফেসবুকে এটা খুব জনপ্রিয় না যেটা ইন্সটাগ্রামের খুব জনপ্রিয় তবে আপনি যদি হ্যাশটাগ ব্যবাহার
করেন তাহলে কম এবং সম্পর্কিত হ্যাশটাগ ব্যাবহার করতে পারেন
২। এমন পোস্ট দিন যেটাতে মানুষ সংযুক্ত হতে পারে, ফেসবুক তাদের অলগারিদমে বলেছে যে
"page posts that generate conversation between people will show higher in News Feed.”
বুঝতেই পারছেন যে পোস্টে মানুষ বেশি সংযুক্ত থাকবে সেটা নিউজফিডের উপরের দিকে থাকবে।
৩। তাড়াতাড়ি রিপ্লাই দেয়ার চেস্টা করবেন, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে কেউ একজন আপনাকে একটা কমেন্ট
করলো অথবা ম্যাসেজ সেন্ড করলো সেটার উত্তর আপনি কতটা তাড়াতাড়ি দিতে পারলেন, কিভাবে এটা
গুরুত্বপূর্ণ
ধরেন কেউ একজন আপনার একটা পোস্টে কমেন্ট করে কিছু জানতে চাইছে, প্রাথমিক ভাবে ফেসবুক বুঝে ফেলল যে এই পোস্ট টা এংগেজ হচ্ছে, এরপর আপনি যদি তাড়াতাড়ি উত্তর দেন এবং যে কমেন্ট করেছে সেও আবার রিপ্লাই দেয় তাহলে ফেসবুক স্পষ্ট ভাবে সিগন্যাল পাবে যে এটা ভালো পোস্ট এটাকে প্রমোট করা যায়।
ফেসবুক অ্যাড নিয়ে কিছু কথা
কথাটা কঠিন শুনালেও সত্যি যে ফেসবুক অ্যাডের খরচ বেড়েই চলেছে, বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে এটা হচ্ছে ইউজারের ফেসবুকের সময় কাটানোর ব্যাপার নিয়ে, ইউজার যদি ফেসবুকে কম সময় কাটায় তাহলে
ইম্প্রেশন কমে যাবে এবং অ্যাডের খরচ বেড়ে যাবে।
এছাড়া আরো কারন আছে অবশ্যই যেমন মৌসুম, আপনি যে প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস নিয়ে কাজ করছেন সেটা,
আপনার লোকেশন, তাই যেখানে ফেসবুক অ্যাডের খরচ বেড়ে যাচ্ছে সেখানে অরগানিক ভাবে কি করে এঙ্গেজমেন্ট আনা যায় সেদিকে চিন্তা করাই উচিৎ হবে, বাজেট বাড়াতে পারলে বাড়ান তবে সাথে অরগানিক
মার্কেটিং টাও করা লাগবে।
এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই যে ফেসবুক এখন আমাদের জীবনের একটা বড় অংশ হয়ে গেছে, এটার মাধ্যমে অনেকে উপকারিতা পাচ্ছে এটাও সত্যি কথা, তাই মার্কেটেটারের জন্য উচিৎ হবে ফেসবুকে কাজ করা ফেসবুকের মত করে, মানে হচ্ছে ফেবুকের নিয়ম বুঝে।
এবং সুখবর হচ্ছে এই নিয়মগুলা মানা একদমই সহজ।
1720
08 ডিসেম্বর, 2020

অনলাইন ব্যবসার জন্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

বাংলাদেশের পরিপেক্ষিতে অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য ফেসবুক পেজ একটি অন্যতম মাধ্যম। যে কেউ যেকোন সময়ে একটি ফেসবুক পেজ খুলেই অনলাইনব্যবসা শুরু করতে পারে। শুরু করার জন্য ফেসবুক পেজকেই আমরা যথেষ্ট মনে করি। কিন্তু নিজের ব্যবসাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য এবং নিজস্ব পরিচিতি গড়ার জন্য ফেসবুক পেজ কখনোই যথেষ্ট নয়। এক্ষেত্রে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট আপনার ব্যবসার জন্য আবশ্যক। এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব, আপনার অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার জন্য একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন জরুরি।

১। নিজস্ব ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করা

ফেসবুকের হাজার হাজার ফেসবুক পেজের ভীরে আপনার ব্যবসাকে আপনি কখনই একটি দীর্ঘমেয়াদী ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন না। ইন্টারনেটের এই বিশাল জগতে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটেই পারে আপনার ব্যবসাকে একটি ইউনিক পরিচয় দিতে এবং ব্র্যন্ড হিসেবে সবার সামনে প্রতিষ্ঠিত করতে। আমাজন, আলীবাবা, ফ্লিপকার্ট কিংবা আমাদের দেশের দারাজ, পিকাবো – এরা সকলেই নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছে নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। এদের কাছে, ফেসবুক পেজ কেবলমাত্র একটি প্রমোশনের মাধ্যম।

২। কাস্টমারদের বিশ্বাস অর্জন

অনলাইনে যারা কেনাকাটা করে তাদের সকলের ইন্টারনেট সমপর্কে অল্প-বিস্তর ধারনা আছে। কয়েক ক্লিকেই একটি ফেসবুক পেজ খুলে মুহুর্তের মাঝেই একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করা যায় – এই বিষয়টি এখন একটি ওপেন সিক্রেট। আর এত সহজেই অনলাইন ব্যবসা শুরু করা যায় বলে এক শ্রেণীর মানুষ প্রতারণা করার বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ফেসবুককে। এখন প্রায় প্রতিনিয়তই সাধারন ক্রেতাদের প্রতারিত হবার কহব পাওয়া যায়। তাই সতর্ক ক্রেতাগণ শুধুমাত্র ফেসবুক পেজের উপর বিশ্বাস রাখতে পারেন না। এই অবস্থায় একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট, আমি আবারো বলছি – একটি প্রফেশনাল ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুব সহজেই একজন কাস্টমারের বিশ্বাস অর্জন করতে পারে।

৩। প্রোডাক্ট প্রদর্শনের সুব্যবস্থা

আপনার কাস্টমারদের আপনি যত দ্রুত, সহজে এবং সুন্দরভাবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট দেখাতে পারবেন, আপনার প্রোডাক্ট বিক্রির হার ততই বাড়বে। আপনার শত শত প্রোডাক্ট গুলোকে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি কখনোই সুন্দরভাবে পদর্শন করতে পারবেন না। একইভাবে একজন ক্রেতার জন্য ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তার বাজেট এবং পছন্দ মত প্রোডাক্টগুলো খুঁজে পাওয়া একটি সময়সাপেক্ষ এবং বিরক্তিকর ব্যপার। অন্যদিকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরি এবং সাব-ক্যাটাগরিতে সুবিন্যস্তভাবে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। একজন কাস্টমার আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে কয়েক ক্লিকেই তার বাজেট এবং পছন্দ মত প্রোডাক্টগুলোকে খুঁজে নিতে পারবে। এর ফলে আপনার কাস্টমারগণ উপভোগ করবে একটি সুন্দর এবং আনন্দময় শপিং অভিজ্ঞতা।

৪। বিশ্বাসযোগ্য পেমেন্ট ব্যবস্থা

ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করলে আপনাকে পেমেন্ট নিতে হবে ম্যানুয়ালী। ক্যাশ-অন ডেলিভারী এবং আর কিছু মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যম (বিকাশ, রকেট ইত্যাদি) ছাড়া অন্যভাবে পেমেন্ট নিতে পারবেন না। আর এভাবে ম্যানুয়াল সিস্টেমে অনেক সচেতন ক্রেতাই আপনার সাথে লেনদেন করতে আগ্রহী হবেন না।কিন্তু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন অটোমেটিক্যালি। এছাড়া, মাস্টারকার্ড, ভিসা কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট ব্যবস্থা থাকায় সকল শ্রেণীর কাস্টমাররা আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট কিনতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবে।

৫। অটোমেটেড ব্যবসা

যেখানে অনলাইন মানেই অটোমেটেড সবকিছু সেখানে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ব্যবসা করে বেশিদূর এগোতে পারবেন কি? ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনাকে ম্যানুয়ালী ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে যা আপনার ব্যবসা প্রসারের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক হয়ে দাড়াতে পারে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার ব্যবসা হবে সম্পূর্ণ অটোমেটেড। একজন কাস্টমারের প্রোডাক্ট দেখা, ক্রয় করা, পেমেন্ট সম্পন্ন করা এবং একজন বিক্রেতার প্রোডাক্ট স্কট ম্যানেজ করা, বিক্রিত প্রোডাক্টগুলোর হিসাব নিকাশ ইত্যাদি যাবতীয় কাজ গুলো হবে অটোমেটেড।

1772
30 নভেম্বর, 2020

ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য আবশ্যক ৫ টি ফিচার

১। প্রোডাক্ট ফিল্টারিং

অনেক প্রোডাক্টের মাঝে নিজের পছন্দের কালার, ব্র্যান্ড, সাইজ কিংবা নিজের বাজেট অনুযায়ী প্রোডাক্টগুলি খুঁজে বের করার জন্য প্রোডাক্ট ফিল্টারিং ফিচারটি অত্যন্ত কার্যকরী। মনে করি, রবিন সাহেব ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মাঝে স্যামসাং ব্র্যান্ডের একটি স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন যেটাতে র‍্যাম থাকবে অন্তত ৪ জিবি এবং প্রাইমারী ক্যামেরা থাকবে ন্যূনতম ১৩ মেগাপিক্সেল। এখন রবিন সাহেব আপনার ই-কমার্স সাইটে ভিজিট করল যেখানে আপনি সব ব্যান্ডের স্মার্টফোন বিক্রি করেন। এখন আপনার সাইটে যদি বিভিন্ন ফিল্টারিং ফিচারগুলি না থাকে তাহলে শত শত স্মার্টফোন থেকে তার পছন্দের ফোনটি খুঁজে পেতে অনেক বেশি সময় লাগবে এবং একই সাথে তিনি একটি বিরক্তিকর অভিজ্ঞতার সম্মুখিন হবে। কিন্তু আপনার সাইটে যদি প্রাইস ফিল্টারিং, ব্র্যান্ড ফিল্টারিং, র‍্যাম ফিল্টারিং, ক্যামেরা ফিল্টারিং ফিচারগুলি থাকে তাহলে রবিন সাহেব কয়েক ক্লিকেই তার বাজেট এবং পছন্দ মত সব গুলি প্রোডাক্ট খুঁজে নিতে পারবে এবং একই সাথে তিনি একটি আনন্দদায়ক এবং প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করবে।


একজন কাস্টমার যত দ্রুত এবং সহজে তার বাজেট এবং পছন্দ মত প্রোডাক্ট খুঁজে নিতে পারবে, আপনার ওয়েবসাইট থেকে ঐ প্রোডাক্টটি কেনার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। তাই, কাস্টমারকে একটি সহজ এবং দ্রুত শপিং অভিজ্ঞতা উপহার দেওয়ার জন্য এবং বিক্রি বাডানোর জন্য আপনার ই-কমার্স সাইটে প্রোডাক্ট ফিল্টারিং ফিচারটি থাকা আবশ্যক।


২। প্রোডাক্ট লাইভ সার্চ

গুগলে সার্চ করেনা এরকম ইন্টারনেট ব্যবহারকারী খুঁজে পাওয়া মুশকিল। কিছু একটা খুঁজতে চাই কিংবা কিছু সম্পর্কে জানতে চাই, সঙ্গে সঙ্গে আমরা গুগুল মামার শরণাপন্ন হই। আমরা মানুষ আসলে সার্চ করতে পছন্দ করি কেননা আমরা সবসময় চাই কম সময়ে অনেক কিছু পেতে। তাই, আপনার ই-কমার্স সাইটে একটি লাইভ সার্চ বক্স থাকা আবশ্যক যেখানে কিছু টাইপ করা মাত্রই এই রিলেটেড সকল প্রোডাক্ট সো করবে এবং এই সার্চ ফিচারটি অবশ্যই যেন গুগলের মতন ফার্স্ট হয়।


৩। প্রোডাক্ট কম্পারিজন

প্রোডাক্ট ফিল্টারিং, লাইভ সার্চ ইত্যাদি এডভান্স ফিচারসমূহের মাধ্যমে আপনি আপনার পছন্দ এবং বাজেট অনুযায়ী প্রোডাক্ট গুলি খুঁজে পেলেন। মনে করেন আপনার পছন্দমত ৩ তা ফোন খুঁজে পেয়েছেন কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না কোন ফোনটি কিনবেন। এরকম অবস্থায় আমরা প্রায় সময়েই পরি। এটা না ঐটা? ঐটা না এইটা? এরকম সিদ্ধান্তহীন অবস্থা থেকে আপনাকে সিদ্ধান্ত খুঁজে দেবার জন্য প্রোডাক্ট কম্পারিজন ফিচারটি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এই ফিচারটির মাধ্যমে একজন কাস্টমার দুই বা ততোধিক প্রোডাক্টের মাঝে তুলনা করে সবচেয়ে ভালো প্রোডাক্টটি খুঁজে নিতে পারে।


৪। প্রোডাক্ট স্কট ম্যানেজার

মনে করি, আপনার কাছে আপনার কাছে একটি নির্দিষ্ট মডেলের টি-শার্ট ৫ পিস আছে। এখন ৫ পিস প্রোডাক্ট বিক্রি হয়ে যাবার সাথে সাথেই যদি অটোমেটিক বিক্রি বন্ধ না হয়ে যদি বিক্রি চলতেই থাকে তাহলে অনেক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে যা আপনার ই-কমার্স ব্যবসায় কখনই কাম্য নয়। প্রোডাক্ট স্কট ম্যানেজার ফিচারটি আপনার প্রোডাক্ট পেজে প্রোডাক্টটি কয় পিস আছে সেটা দেখাবে এবং অত পিস বিক্রি হয়ে গেলে অটোমেটিক বিক্রি বন্ধ করে দিয়ে SOLD OUT লেখা দেখাবে। তাই, এরকম জরুরি একটি ফিচার আপনার প্রফেশনাল ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য আবশ্যক।


৫। প্রোমো কোড / কুপন কোড

ডিসকাউন্ট পেতে কে না পছন্দ করে? কোন একটি নির্দিষ্ট প্রোডাক্টে কিংবা সব প্রোডাক্টের উপর নির্দিষ্ট সময় কালের জন্য প্রোমো কোড কিংবা কুপন কোড এর মাধ্যমে ডিসকাউন্ট অফার দেবার জন্য এই ফিচারটি অতীব জরুরী। অফারকালীন সময় অতিবাহিত হবার পরে প্রোমো অথবা কুপন কোড গুলো অটোমেটিক অকার্যকর হয়ে যাবে। তাই এই ফিচারটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজে প্রফেশনাল ভাবে অফার দিতে পারবেন।

1015
30 নভেম্বর, 2020

ই-কমার্স কি এবং বাংলাদেশে ই-কমার্সের সম্ভাবনা

ই-কমার্স কি এবং বাংলাদেশে ই-কমার্সের সম্ভাবনা

ই-কমার্স


ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে ই-কমার্স।অনলাইনের মাধ্যমে আমরা যখন কোন পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করি তখন তাকে ই-কমার্স বলে। ই-কমার্সের প্রথম ও প্রধান সুবিধা হচ্ছে ঘরে বসেই মাত্র কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে পছন্দ ও চাহিদা অনুযায়ী পণ্য ক্রয় করা সম্ভব।


অনলাইনের মাধ্যমে কেনাকাটা করার জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। ঘরে বসে মাত্র কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে পণ্য কেনার মজাই আলাদা। সময়ের সাথে সাথে যেমন মানুষের চাহিদার পরিবর্তন ঘটেছে তেমনি পরিবর্তন ঘটেছে বাজার চাহিদারও। সরাসরি বাজারে না গিয়েই মানুষ অনলাইন মার্কেট থেকে পন্য ক্রয় করছে বর্তমানে। যদিও এই অনলাইন থেকে পণ্য ক্রয় করার বিষয়টি পুরোপুরি সচল হয়নি বাংলাদেশে কিন্তু পুরোপুরি সচল হয়নি খুব বেশি দিন লাগবে না বলে মনে হচ্ছে। বাংলাদেশে মাত্র কয়েকটা প্রতিষ্ঠান আছে যারা এই সেবা চালু করেছে। আবার ভবিষ্যতে করবে এমন অনেক মানুষ বর্তমানে নিজের ওয়েবসাইট বানিয়ে রাখছে।


 


সুবিধা


ঘরে বসেই যদি মানসম্পন্ন পণ্য ক্রয় করা যায় তাহলে মানুষ কেন আর কষ্ট করে বাজারে যাবে। সময়ের সাথে সাথে বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে চলতে গেলে এরকম অনেক কিছুই গ্রহণ করছে মানুষ। মাত্র কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে ঘরেই চলছে আসছে পণ্য এমন সুবিধা পেলে মানুষ অনলাইন মার্কেটে ঝুঁকবে এটাই স্বাভাবিক।


মানুষ কেন ই-কমার্স এ ঝুঁকছে


লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এই মার্কেট প্লেসে তরুণ উদ্যোগতাই বেশি।তরুণ উদ্যোগতা বেশি হওয়ার কারণ যদি ধরি তাহলে প্রথমেই বলতে হবে এই ব্যবসায় ইনভেস্ট কম এবং কম সময়ে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব।অন্যদিকে একটা ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে খুব বেশি অর্থও লাগে না।কারণ বর্তমানে অনেক কম খরচে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব।বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনেক কম খরচে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে।তাই খরচ ও সময় কম ব্যয় হওয়ায় এই ব্যবসার জন্য অনেকই এখন প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।


ই-কমার্স এর ভবিষ্যৎ কেমন


ই-কমার্স ব্যবসার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হবে এই ব্যবসার ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জল। কারণ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে আপনাকে অবশ্যই কোন না কোন সময় এটার দারস্ত হতে হবে। যদি ভবিষ্যতে এটির দারস্ত হতেই হয় তাহলে ই-কমার্স শুরু করতে দেরি কেন। একটা প্রতিষ্ঠান ভালো একটা স্থানে দাঁড় করাতে হলে সেটির প্রস্তুতি আগে থেকেই নেওয়া উত্তম বলে মনে হয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল পণ্যই এখন অনলাইনের মাধ্যমে ক্রয় করা সম্ভব। অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিদিন অনেক পরিমাণে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে। যাই হোক সকল বিষয় বিবেচনা করে এটা বলা যেতেই পারে এটির ভবিষ্যৎ উজ্জল।


কিভাবে তৈরি করবেন ই-কমার্স ওয়েবসাইট


বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনেক কম খরচে ভালো মানের ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করছে।মনে রাখতে হবে ভালোমানের সাইট তৈরি না করলে ফিডব্যাকও ভালো আশা করা উচিৎ নয়। মোটামুটি ভালো মানের একটি ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারলে ভবিষ্যতে ভালো আয় করা সম্ভব হবে।


ই-কমার্স ব্যবসার পরিকল্পনা


যে কোন কাজে সফলা অর্জন করতে হলে অবশ্যই ভালো পরিকল্পনা করতে হবে। কারণ পরিকল্পনা ছাড়া কাজ করলে কাজে সফলতা অর্জন করা প্রায় অসম্ভব। সময় নিয়ে চিন্তাভাবনা করে ভালো মানের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা ই-কমার্সের প্রথম পদক্ষেপ ও শর্ত। কারণ ওয়েবসাইট যদি ভালোমানের না হয় তাহলে ভবিষ্যতে আবারও ওয়েবসাইট তৈরি করা লাগতে পারে তাই প্রথমেই পরিকল্পনা গ্রহণ করে কাজ করতে হবে। এতে সময় ও অর্থ উভয় বাঁচবে।ভাল মানের ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলোপমেন্ট কোম্পানী মাধ্য‌মে ই কমার্স সাইট তৈ‌রি কর‌লে ই কমার্স ব্যবসায় সহ‌জে সাফল্য পাওয়া যা‌বে।


ওয়েবসাইট তৈরির জন্য টেকনোলজি নির্বাচন করা


ওয়েবসাইট তৈরির জন্য কয়েক ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। পরামর্শ করার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করলে ভালো হবে। যারা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে তার যেন কোন সমস্যা ফেস না করে সেদিকে লক্ষ্য রেখে খরচ একটু বেশি গেলেও ভালো টেকনোলজি নির্বাচন করতে হবে।


ই-কমার্স সম্পর্কে সংক্ষিত কিছু ধারণা পাওয়ার পরে বলা যেতে পারে ই-কমার্স বর্তমানে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে অধিক হারে।মানুষ দিন দিন প্রযুক্তির দিকে নির্ভর ঝুঁকে পড়ছে। ভবিষ্যতে ই-কমার্স ব্যববা অনেকগুনে প্রসারিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।আপনাকে যে বিষয় টি গুরুত্ব দিতে হবে আপনার ই কমার্স ব্যবসায় শুরু করতে সেরা মানের ই কমা‌র্স ওয়েব ডিজাইনি এবং ই কমা‌র্স ডেভেলেপমেন্ট কোম্পানীর সহযোগতীতা নিতে হবে।  যারা প্রথম থেকেই এই ব্যবসা শুরু করেছে তারা এখন অনেক এগিয়ে আছে। বাংলাদেশে এখনো ই-কমার্স পুরোপুরিভাবে প্রসারিত হয়নি। কিন্তু মনে হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা অতি দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। তাই যারা ই-কমার্স ব্যবসায় আত্মনিয়োগ করতে চান তাদের উচিৎ এখনই পরিকল্পনা করে প্রস্তুতি গ্রহণ করা।


ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিকিকিনির ধারাটা আমাদের দেশে দ্রুতই জনপ্রিয় হচ্ছে। অনলাইনে বসে কয়েকটা মাত্র ক্লিকে চাহিদা জানানো যাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য চলে আসছে নিজের ঠিকানায়। বই, পোশাক, চাল-ডাল-সবজি, ইলেকট্রনিকস পণ্য কিংবা কোনো সফটওয়্যার—সবই বেচাকেনা করা যায় অনলাইনে। আর এটাই ই-কমার্স। আর ই-কমার্সে তরুণ উদ্যোক্তাদের আগ্রহও বেশি।

পণ্য বিক্রি করতে যেমন দোকান লাগে, ই-কমার্সেও তা-ই। একটি ই-কমার্স সাইট এখানে দোকান হিসেবে কাজ করে। তাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই বেচাকেনার একটা সাইট বানাতে হবে। কীভাবে একটি ই-কমার্স সাইট বানাতে এবং অনলাইনে চালু করতে হয়, তা দেখানো হচ্ছে এই প্রতিবেদনে। নিজে নিজে বানাতে পারলে তো ভালো, আর না পারলে অন্যকে দিয়ে বানানোর সময় এই ধাপগুলো খেয়াল রাখতে পারবেন।

ধাপ ১

নামকরণ ও ডোমেইন

ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে সাইটের নাম ঠিক করা। আর এই নামে ডোমেইন খালি আছে কি না তা দেখা। একটি সুন্দর ডোমেইন নাম নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠান পরিচিতি পাবে এই নামেই। যদি পেশাদারত্বের সঙ্গে সাইট তৈরি করতে চান, তবে অবশ্যই নতুন নাম নির্বাচন করতে হবে।

* আপনার পণ্য, সেবা বা ব্যবসার সঙ্গে মেলে এমন ডোমেইন নাম পছন্দ করুন।

* নাম যত ছোট নেওয়া যায়, তত ভালো। এতে আপনার সাইট যাঁরা দেখবেন, তাঁদের নামটা মনে রাখা সহজ হবে।

* সাধারণত ডোমেইন নিবন্ধন করা যায় ৭০০ থেকে ৯৫০ টাকার মধ্যে। ডোমেইন এক বা দুই বছরের জন্য নিবন্ধন করা যায়। মেয়াদ শেষে নবায়ন (রিনিউ) করতে হয়। এই কাজটা করে দেওয়ার জন্য অনেক পেশাদার প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

* ডোমেইনের নিয়ন্ত্রণ (কন্ট্রোল প্যানেল)নিজের হাতে নেবেন। কন্ট্রোল প্যানেল দিতে পারবে না এমন সেবাদাতা বা প্রোভাইডারের কাছ থেকে ডোমেইন কেনা যাবে না। বিশ্বস্ত একটি ডোমেইন সরবরাহকারী হলো https://sg.godaddy.com। অবশ্যই বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডোমেইন কিনতে হবে। সমস্যা হলে যেন সহজেই যোগাযোগ করা যায়।

*আপনি যে নাম বা ডোমেইন ঠিক করলেন, সেটা ইন্টারনেটে খালি আছে কি না, তা জানতে যেতে পারেন www.1and1.com/domain-check ওয়েবসাইটে। .com ডোমেইন নেবেন

ধাপ ২

কোন হোস্টিং ই-কমার্স সাইটের উপযোগী?

ই-কমার্স সাইটের জন্য ডোমেইনের পরেই যেটা বেশি প্রয়োজন, সেটা হলো হোস্টিং। হোস্টিং হলো আপনি যে সাইটটা তৈরি করবেন, সেটা যাবতীয় ডেটা, ফাইল ও দরকারি জিনিসপত্র রাখার জায়গা, মানে কম্পিউটার সার্ভার। হোস্টিং যেকোনো দেশি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নেওয়া হয়। সাইট রাখার এই কাজটা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন: ডেডিকেটেড হোস্টিং, শেয়ার (ভার্চ্যুয়াল), ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (ভিপিএস হোস্টিং), ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।

একটা কম্পিউটারের পুরোটাকেই যখন সার্ভার হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তখন একে ডেডিকেটেড সার্ভার বলা হয়। ডেডিকেটেড সার্ভারের হোস্টিং হলো ডেডিকেটেড হোস্টিং। ই-কমার্সের জন্য ডেডিকেটেড হোস্টিংয়ের সুবিধা-অসুবিধা দুটোই আছে। তবে এই সার্ভারের আপটাইমের নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। ডেডিকেটেড সার্ভারের মাসিক ভাড়া কমবেশি ছয় হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে থাকে।

যখনএকই সার্ভার বিভিন্ন সাইট ভাগাভাগি করে, তখন সেটা শেয়ার হোস্টিং। এ ধরনের হোস্টিং ই-কমার্স সাইটের জন্য অনুপযোগী। বেশি মানুষ সাইটে এলেই সার্ভার বসে যায় (ডাউন)। ১০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া এগুলোর।

যখন একটা ডেডিকেটেড সার্ভারকে ভার্চ্যুয়াল কোনো সফটওয়্যারের মাধ্যমে একাধিক ভাগে ভাগ করে বেশ কটি সার্ভার তৈরি করা হয়, তখন সেটি ভিপিএস নামে পরিচিত হয়। এই একেকটা ভাগ একেকটা স্বাধীন সার্ভারের মতো কাজ করে। ই-কমার্সের জন্য এগুলো ব্যবহার করা যায়। তবে এটার ব্যবস্থাপনা কষ্টসাধ্য এবং হামেশাই ডাউন হয়। ভালো ভিপিএস সার্ভারের মাসিক ভাড়া চার হাজার টাকা থেকে শুরু।

যখন কোনো ওয়েবসাইট হোস্ট করা হয়, তখন তা একটি সার্ভারে সংর‌ক্ষিত থাকে। কিন্তু ক্লাউড হোস্টিংয়ে সাইটটি একটি সার্ভারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। অর্থাৎ প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্ন সার্ভারের সমন্বয়ে ক্লাউড প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছাতে পারে। তাই একই সময়ে বেশি মানুষ সাইটে গেলেও সার্ভার ডাউন হয় না। তাই ই-কমার্স সাইটের জন্য প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত ক্লাউড হোস্টিং।

ধাপ ৩

ওয়েবসাইট তৈরি

ওয়েব ডেভেলপারদের দিয়ে তো ই-কমার্স সাইট বানানোই যায়। তবে ইন্টারনেটে বেশ কিছু সফটওয়্যার আছে, যেগুলো দিয়ে নানা রকম ই-কমার্স সাইট তৈরি করা যেতে পারে। কাজটা সহজ হবে। এ ক্ষেত্রে আটটি ভালো উপায় রয়েছে।

১. ওপেন কার্ট: কেনাকাটা করার মুক্ত সফটওয়্যারের মধ্যে ওপেন কার্ট একটি। সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং আকর্ষণীয় নকশা করা যায় এটি দিয়ে। website Demo: demo.opencart.com-এ গিয়ে নুমনা দেখতে পারেন। ঠিকানা: www.opencart.com

২. উকমার্স: নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ভালো হচ্ছে এটি। সহজেই ব্যবহার করা যায়। প্রোগ্রামিং সংকেত বা ডেটাবেইস জ্ঞান ছাড়াই শুধু সফটওয়্যার চালু করেই ই-কমার্সের সব সুবিধা পাওয়া যাবে। ঠিকানা: www.woocommerce.com

৩. জেন-কার্ট: অনেকেরই পছন্দের শীর্ষে রয়েছে জেন-কার্ট নামের এই কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার (সিএমএস)। ঠিকানা: www.zen-cart.com

৪. ওএসকমার্স: ওপেন সোর্স কমার্স বা ওএসকমার্স শীর্ষ জনপ্রিয় অনলাইন স্টোর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। ঠিকানা: www.oscommerce.com

৫. টমেটো কার্ট: নতুন প্রজন্মের ই-কমার্স সিএমএসগুলোর মধ্যে টমেটো কার্ট জনপ্রিয়। স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটারের জন্য টমেটো কার্টে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন নমুনা। ঠিকানা: www.tomatocart.com

৬. ভার্চ্যুমার্ট: জুমলাভিত্তিক জনপ্রিয় সিএমএস ভার্চুমার্ট। যারা জুমলা ব্যবহার করে অভ্যস্ত, তারা এই অনলাইন দোকান ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যারটি দেখতে পারেন। ঠিকানা: www.virtuemart.net

৭. প্রেস্তা শপ: এটি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয় হয়েছে। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য আকর্ষণীয় ডিজাইন। ঠিকানা: www.prestashop.com

৮. ম্যাজেন্টো: এটি হচ্ছে ই-কমার্স সাইটের জন্য ব্যবহৃত সিএমএসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এতে রয়েছে যুগোপযোগী নানা বৈশিষ্ট্য। তবে এর থিম ও প্লাগ-ইনসের দাম কিছুটা বেশি। ঠিকানা: www.magentocommerce.com

ধাপ ৪

নিরাপত্তা সবার আগে

ই-কমার্সসাইটের জন্য নিরাপত্তার ব্যাপারটা খুবই জরুরি। যে ঘরানাতেই সাইট তৈরি করেন না কেন, স্বচ্ছ একটা নিরাপত্তাব্যবস্থা ব্যবহার করতে হবে। আজকাল অনেকেই এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই ই-কমার্স সাইট তৈরির পর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া মাথায় রাখতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করলে অনেক প্লাগ-ইনস পাবেন। সেগুলো ব্যবহার করা যায।

লেখক: ই-কমার্স উদ্যোক্তা

1020
30 নভেম্বর, 2020

ই-কমার্স কি?

Homee-Commerceই-কমার্স নিয়ে কিছু কথা।

ই-কমার্স নিয়ে কিছু কথা।

১। ই-কমার্স কি?

ই-কমার্স এর পূর্ণরূপ হলো ইলেকট্রনিক্স কর্মাস বা ইলেকট্রনিক্স বাণিজ্য। এর ইলেকট্রনিক্স শব্দ থেকে খুব সহজেই বুঝা যায় যে এই ধরণের ব্যবসাতে ইলেকট্রনিক্স প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার আছে। হ্যাঁ, ইলেক্ট্রনিক্স প্রযুক্তি যেমন মোবাইল, ট্যাবলেট, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করে অনলাইনে ব্যবসায়িক লেনদেন করা হলে তাকে ই-কমার্স বলে। আমরা যে প্রথাগত ব্যবসা- বাণিজ্য করি তারই ডিজিটাল বা আধুনিক সংস্করন হলো ই-কমার্স। এই পদ্ধতিতে ব্যবসায়ী অনলাইনে তার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্রেতার কাছে তার পণ্য উপস্থাপন করেন এবং ক্রেতা ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে তার পছন্দের পণ্য অর্ডার করতে পারেন। তারপর, বিক্রেতা সেই পণ্য কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ক্রেতার ঠিকানায় পৌছে দেন। এই প্রক্রিয়ায় অনলাইনে ই-ব্যাংকিং বা মোবাইল ফ্রিলান্স এর মাধ্যমে অথবা পণ্য পাওয়ার পর মূল্য পরিশোধ করা যায় যাকে ক্যাশ অন ডেলিভারি বলে।

কেনা-বেচা ছাড়াও নিম্নোক্ত বিষয় গুলো ই-কমার্স এর অন্তর্ভূক্ত

অনলাইন বিজ্ঞাপন বাণিজ্য।

পণ্য নিলাম।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার মূল্যের তুলনা মূলক বিশ্লেষন।

টিকেট ক্রয়।

বিভিন্ন ফি প্রদান প্রভৃতি।

আগামী ই-কমার্স এর জয়জয়কার হবে ইনশাআল্লাহ।


 


২। ই-কমার্স কত প্রকার?

অনলাইন পণ্য বা সেবা ক্রয় বিক্রয়ের উপর ভিত্তি করে ই-কমার্স কে চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায় । যেমন-

এক, B2B : বিজনেস টু বিজনেস বা ব্যবসা থেকে ব্যবসা। একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেন হলে তাঁকে বিটুবি বলে। যেমন মনে করেন আলাউদ্দিন ভাইয়ের ওকেশপবিডি পণ্য কিনলো আলিবাবা থেকে। আবার মনে করেন যে আপনি একটি ই-কমার্স সাইট বানিয়ে নিলেন কোন ডেভেলপারের থেকে অনলাইনে । এটাও বিটুবি ই-কমার্সের অন্তর্ভুক্ত।

দুই, B2C: বিজনেস টু কনজিউমার বা ব্যবসায়ীর সাথে ভোক্তার সরাসরি লেনদেন । যেমন মনে করেন আমি কোনো ই-কমার্স সাইট থেকে কোনো পণ্য কিনলাম । এটি হলো হলো বিটুসি ই-কমার্স ।

তিন, C2B : কনজিউমার টু বিজনেস বা ভোক্তার সাথে ব্যবসায়ীর সম্পর্ক। যেমন পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের পর ব্যবসায়ীরা ক্রেতার থেকে রিভিউ আশা করে।

চার; C2C: কনজিউমার টু কনজিউমার বা ভোক্তা থেকে ভোক্তা । যেমন বিক্রয়ডটকম একটি প্লাটফর্ম যেখানে এটি শুধু একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। পণ্য কেনা বেচা করে অন্যরা।

এছাড়াও দুই প্রকারের ই-কমার্স আছে

B2G : বিজনেস টু গভ:মেন্ট বা ব্যবসা থেকে সরকার। সরকারি বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনা।

C2G: কনজিউমার টু গভার্নমেন্ট বা ভোক্তা থেকে সরকার । সরকারি বিভিন্ন ফি ট্যাক্স ইত্যাদি অনলাইনে প্রদান করা।


৩। ফেইসবুক পেইজ

বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক। ছোট-বড়, ধনী-গরীব, মূর্খ-জ্ঞানী প্রায় সকলেই ফেসবুক ব্রাউজ করে। ফেসবুকে প্রচুর মানুষের সমাগম থাকে দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা ।

একজন ফেসবুক ব্যবহার কারী তার আইডিতে পাঁচ হাজার বন্ধুকে সংযুক্ত করতে পারে এর বেশি না। বেশি মানুষের মধ্যে নিজের প্রচারনার জন্য প্রয়োজন ফেসবুক পেজ প্রয়োজন হয় । যেমন অনেক সেলিব্রিটি ফেসবুক পেজ ব্যবহার করে তাদের অসংখ্য ভক্তবৃন্দের কাছে তাদের খবরাখবর এবং আবেগ অনুভূতি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য । তবে বর্তমানে ই-কমার্স ব্যবসায়ীগণ ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তাঁদের পণ্যের প্রচার চালাচ্ছে এবং অনেকে এফ কমার্স করছে ।

ফেসবুক আইডি থেকে পেজের কিছু সুবিধা -

এখানে ফ্রেন্ড সিস্টেম নেই। এখানে শুধু ফলোয়ার এবং লাইক। তাই যত ফলোয়ার তত ভিউ।

একাধিক এডমিন থাকার সুযোগ আছে তাই একাধিক ব্যক্তি পোষ্ট করতে পারে।

পোষ্ট বুষ্ট করার মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানো যায় ।

পোষ্ট বুষ্ট করার ক্ষেত্রে টার্গেট অডিয়েন্স নির্বাচন করা যায় বয়স, লিঙ্গ এবং স্থান ভেদে।

ব্যক্তিগত প্রোফাইলের উপর কোন প্রভাব পড়েনা। এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা আছে হয়তো।

এখন প্রশ্ন হলো একটি পেজ কিভাবে খোলা যায়? ফেসবুক আইডি এমন সকলেই পেজ খুলতে পারবেন । আপনার ফেসবুকে লগিন করার পর পেজ অপশন থেকে ক্রিয়েট পেজ/create page এ ক্লিক করলেই কিছু নির্দেশনা পাবেন । সেগুলো পূরন করে ক্রিয়েট করলেই তৈরি হয়েগেল ফেসবুক পেজ।


৪। ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি

প্রচলিত ব্যবসা করতে যেমন একটি দোকান লাগে, দোকানের নাম লাগে এবং জায়গা লাগে আবার সেই দোকানের ভেতরে একদিকে ক্যাশ বাক্স থাকে বিভিন্ন তাকে বিভিন্ন মাল সাজানো থাকে। তেমনই ই-কমার্সে দোকান হিসেবে একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয় । ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রেতা তাঁর পণ্য প্রদর্শন করে এবং প্রতিটি পণ্যের সাথে তার গুণগত মান এবং মূল্য দেওয়া থাকে। ক্রেতারা অনলাইনে এসব দেখে তাঁদের পছন্দ মতো পণ্য অর্ডার করে।

ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হয় একটি নাম। নামটি অবশ্যই একক এবং পণ্য বা সার্ভিস সম্পর্কিত হতে হবে যেন মানুষ নাম শুনেই বুঝতে পারে আপনার ব্যবসা কিসের । উদাহরণ সরূপ মনে করেন আমি মিষ্টির ব্যবসা করব। তাহলে নাম হতে হবে মিঠাইবাজার, রসেরমিষ্টি, মিষ্টিকিনি এই ধরনের । নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে আবার দেখতে হবে সেই নামে ডোমেইন ফাঁকা আছে কিনা।

ব্যবসা এবং পণ্য সম্পর্কিত নাম যেই নামে ডোমেইন ফাঁকা আছে তা নির্বাচন করা হলে ডোমেইন কিনতে হবে। এই নামেই আপনার ব্যবসাকে মানুষ চিনবে।

ডোমেইন এর পর হোস্টিং ।

আপনার সাইটের যাবতীয় ডাঁটা সংরক্ষণ করার জন্য হোস্টিং দরকার । বিভিন্ন ক্যাটাগরির হোস্টিং আছে। যেমন

ডেডিকেটেড হোস্টিং: একটি সার্ভার কম্পিউটার একটি ওয়েবসাইট হোস্ট করে।

শেয়ারেড হোস্টিং : একটি সার্ভার একাধিক সাইট হোস্ট করে।

ভিপিএস বা ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার হোস্টিং : একটি ডেডিকেটেড হোস্টিং কে সফ্টঅয়্যার এর মাধ্যমে আলাদা আলাদা সার্ভার তৈরি করে হোস্টিং করে।

ক্লাউড হোস্টিং : এই সিস্টেমে হোস্টকৃত সাইট একটি সার্ভার না থেকে ক্লাউড প্রযুক্তির মাধ্যমে ভিন্নভিন্ন সার্ভার থেকে ব্যবহারকারীদের সর্বোত্তম সেবা দেয় । ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য ক্লাউড হোস্টিং উপযুক্ত ।


ডোমেইন এবং হোস্টিং সম্পর্কে জানা হলো ।বাকি থাকলো ওয়েব সাইট তৈরি । ওয়েব সাইট তৈরির জন্য একজন ওয়েব ডেভেলপারকে হায়ার করতে পারেন অথবা নিজেই নিজের সাইট তৈরি করতে পারেন । ইন্টারনেটে এই কাজের জন্য কিছু জনপ্রিয় সফ্টঅয়্যার আছে। 

এরপর নজর দিতে হবে ওয়েব সাইট এর নিরাপত্তার দিকে। যেন ওয়েবসাইটের কোনও তথ্য চুরি না হয় সেই জন্য কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখতে হবে।


৫। ই-কমার্সে বিক্রি কি করে হয়?

ই-কমার্স মানেই অনলাইনে কেনা কেটা করা। বিক্রেতা একটি ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্রেতাদের নিকট পণ্যের গুনগত মান এবং মূল্য সহ পণ্য প্রদর্শন করেন এবং ক্রেতা তার পছন্দ মতো পণ্যের অর্ডার করেন। অর্ডার করতে গেলে দুই ধরনের পেমেন্ট প্রক্রিয়া আছে।

এক. অনলাইন পেমেন্ট:

বিকাশ, রকেট সিউরক্যাশ প্রভৃতি মোবাইল ব্যাংকিং অথবা ভিসা, মাস্টার কার্ড প্রভৃতি ই-ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পণ্য অর্ডার করার সময় পেমেন্ট করা।

দুই. ক্যাশঅন ডেলিভারি: পণ্য হাতে পেয়ে নগদ অর্থ প্রদান করা।

পণ্য ডেলিভারি করার জন্য ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ডেলিভারি ম্যান থাকে । তারা একটি নিদির্ষ্ট এলাকা পর্যন্ত পণ্য ডেলিভারি করে। আর তাদের এলাকার বাইরে হলে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য ডেলিভারি করে থাকে।


৬। ই-কমার্স উদ্যোক্তা

ই-কমার্স ব্যবসা করার উদ্যোগ যিনি গ্রহন করেন তাকেই ই-কমার্স উদ্যোক্তা বলে।

যে কোন কাজের উদ্যোগ গ্রহণ করা তেমন কঠিন কোন কাজ না। কিন্তু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা অনেক কঠিন। উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম এবং দীর্ঘ সময় ধরে লেগে থাকা।

ই-কমার্স উদ্যোক্তাগনের সর্ব প্রথম কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। সব উদ্যোগ সফল হবে এমন কোন কথা নেই এবং সফলেই সংখ্যা খুব কম । তাই হেরে গেলেও উঠে দাড়ানোর মানসিকতা থাকতে হবে।

একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তার নিম্নবর্ণিত গুণ থাকতে হবে-

১. সততা

সততাই সাফল্যের চাবিকাঠি। সতত ছাড়া ই-কমার্স ব্যবসায় ঠিকে থাকা যাবে না। আপনি যদি অসৎ হোন এবং ক্রেতার সাথে প্রতারণা করেন তাহলে ব্যবসা লাঠে উঠবে।

২. পেশাদারিত্ব: ই-কমার্স ব্যবসায়ে সম্পূর্ন পেশাদারিত্বের সহিত সেবা দিতে হবে। ক্রেতারা প্রথাগত ব্যবসা থেকে মুখ ফিরিয়ে ই-কমার্স এ আসবে । এখানে তারা যদি আশানুরূপ ফল না পায় তাহলে তাহলে আবার প্রথাগত বাজারে ফিরে যাবে।


 

৩.ধৈর্য্যশীল: ই-কমার্স উদ্যোক্তাকে ধৈর্যশীল হতে হবে। প্রথম দিকে বিক্রি নাও হতে পারে। আরাব কোন ক্রেতা বারবার নক করতে পারে। এসব ব্যপারে ধৈর্যশীল হতে হবে।

জানার আগ্রহ: ই-কামর্স সম্পর্কে প্রতিনিয়ত জানতে হবে।

৪.আইটি জ্ঞান: ই-কমার্স উদ্যোক্তাকে আইটি জ্ঞান সম্পূর্ণ হতে হবে। কেননা, ই-কমার্স আটি নির্ভর ।

এছাড়াও অনেক গুণ থাকা প্রয়োজন যা আমি আরেক দিন আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।


৭। আপনি কেন ই-কমার্সে আসতে চান?

ই-কমার্স বর্তমানে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

প্রথাগত ব্যবসায় যেমন ব্যবসায়ীরদের অনেক ঝামেলা পহাতে হয়, তেমনি ক্রেতা সাধারনেরও গ্লানির শেষ নেই। এক দোকান থেকে আরেক দোকান ঘুরতে ঘুরতে অবস্থা কাহিল হয়ে যায়।

ই-কমার্স, ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়কেই একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ উপহার দিয়েছে।

প্রথাগত ব্যবসায় দেখেছি অনেককেই প্রতারিত হতে। আবার নিজেও প্রতারিত হয়েছি।

আমি অনেক আগে থেকেই সততার সহিত ব্যবসা করতে চাইতাম। আমি দেখিয়ে দিতে চাইতাম সত্য বলে সৎপথে চলেও ব্যবসায়ে উন্নতি করা যায়। কেন না, ছোট বেলা থেকে শুনে এসেছি যে মিথ্যা না বললে, ভুগিজুগি না করলে ব্যবসা হয় না। এই ধারনাকে মিথ্যা প্রমাণ করার একটি সুপ্ত বাসনা আমার মনের ভেতর ছিল। কিন্তু কর্মের স্বাধীনতা এবং মুলধনের অভাবে সুপ্ত বাসনা সুপ্তই রয়ে গেছে।

কিন্তু এখন, দেখছি, ই-কমার্স আমার সেই স্বপ্ন পূরণের সুযোগ করে দিচ্ছে। এখানে প্রথমেই খুব বেশি মুলধনের প্রয়োজন নেই। আবার আমি দেখতে পারছি সৎ ভাবে ব্যবসা করার জন্য ই-কমার্স খুবই সহায়ক।

আমি যদি কোন দিন ই-কমার্সে আসি তাহলে আসব সৎ ভাবে ব্যবসা করার জন্য। আমার ব্যবসায় কোন রকম ভুগিজুগি থাকবে না।

আমার সেবা পেয়ে যেন ভোক্তাগন খুশি হন সেই লক্ষ্যই আমার থাকবে চির কাল।


৮। কুরিয়ার সার্ভিস বা ডেলিভারি

ই-কমার্স ব্যবসায় ডেলিভারী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সঠিক সময়ে সঠিক পণ্য ডেলিভারি নিশ্চিত করতে পারা একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের জন্য খুব জরুরি। আমি একটি ই-কামার্স সাইটে বই অর্ডার করেছিলাম । কথা ছিল ৩-৫ দিনের মধ্যে ডেলিভারি দিবে। কিন্তু তারা দিতে পারেনি। আমি কয়েক বার ফোন করে ছিলামও । আমি অর্ডার ট্র্যাক করে দেখলাম ই-কমার্স সাইটের দোষ নেই কিন্তু তাদের কুরিয়ার সার্ভিস বিলম্বিত করছে। তারা আমাকে কুরিয়ার সার্ভিসে ফোন করতে বলে ছিল । উত্তরে আমি বলে ছিলাম , আমার লেনদেন তো আপনার সাথে । আমি কেন কুরিয়ারে ফোন করব? পারলে আপনি ফোন করে দ্রুত ডেলিভারি দিতে বলেন।

আমার মনে হয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলোর পণ্যে কুরিয়ার করেই কাজ শেষ মনে করা ঠিক না। পণ্য যথা সময়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছল কি না সেটার খোজ খবর নেওয়া উচিত।

যারা ভাল সার্ভিস দেয় তাদের মাধ্যমেই পণ্য ডেলিভারি দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশের ভেতরে যে কোন জায়গায় পণ্য পাঠায়

সুন্দরবন কুরিয়ার

এসএ পরিবহন

কন্টিনেন্টাল

করতোয়া

জননী প্রভৃতি কুরিয়ার সার্ভিস।

আবার দেশের বাহিরে পণ্য পাঠানোর জন্য আছে ডিএইচএল কুরিয়ার সার্ভিস।

এছাড়াও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কিছু নিজস্ব ডেলিভারি ম্যান থাকে যারা অফিসের আসে পাশের এলাকায় হোমডেলিভারি দিয়ে থাকে।

৯। ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন

বর্তমানে যেকোনও প্রচারণা চালানোর সবচেয়ে ভাল এবং কার্যকরী মাধ্যম হলো ফেসবুক। আবার ফেসবুক কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এফ-কমার্স।

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়া তুলনামুলক কম ব্যয়সাধ্য এবং বেশি প্রচারের নিশ্চয়তা।

ফেসবুকের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য এটি বিজনেস পেজ দরকার যা তৈরি করা খুব সহজ। ফেসবুক আইডি থাকলেই এটি তৈরি করা যায়।

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য ফেসবুককে কিছু পেমেন্ট করতে হয়।

ফেসবুক নিম্নোক্ত পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করে।

ভিসা কার্ড

মাস্টারকার্ড

আমেরিকান েএক্সপ্রেস কার্ড

পেপাল এবং

ডিসকভার

এর কোনটি আপনার আপনার থাকলেই আপনি নিজেই ফেসবুকে এড দিতে পারবেন।

এড তৈরি করার জন্য ফেসবুকের বিজনেস পেজে গিয়ে এড তৈরি করতে হবে।

তারপর সেটি বুস্ট করতে হবে।

এড তৈরির সময় অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

ফেসবুক এডের সবচেয়ে ভাল দিক হলো কাস্টমাইজ এড।

মনে করে আপনি টি-শার্টের এড তৈরি করবেন এবং বাংলাদেশের ভেতরে আপনি বিক্রি করবেন।

তাহলে আপনা অডিয়েন্স সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে, কত বয়সের মানুষের কাছে এড পাঠাতে চান, শুধু কি পুরুষ না নারী পুরুষ উভয়ের কাছেই পাঠাতে চান আবার শুধু কি বাংলাদেশেই না অন্য দেশেও পাঠাতে চান এসব কিছু আপনার ইচ্ছা মতো নির্বাচন করতে পারবেন। এই বিষয় টি আসলেই দারুন।

বেশি সাজিয়ে লেখতে পারলাম না।

ইনশাআল্লাহ এই সব বিষয়ে আবার লেখব একটু গুছিয়ে লিখব। দোয়া করবেন সকলেই।


১০। ই-কমার্স কেন দরকার?

ই-কমার্স কেন দরকার নয়? সেটি বলেন।

দিন যত যাচ্ছে আমাদের কাজের গতি ততই বাড়ছে। আগে হজ্জ করতে যেতে হলে একবছর আগে রওনা দিতে হতো । আর এখন হজ্জের একদিন আগে রওয়া দিয়েও চলে যাওয়া যায়। এক বছরকে সংকুচিত করে একদিনে এনেছে আধুনিক প্রযুক্তি।

প্রযুক্তির ছোয়া থেকে বঞ্চিত হয়নি দেশের ব্যবসা ক্ষেত্রও।

প্রথাগত ব্যবসাতে অনেক ঝক্কিঝামেলা আছে, আছে ক্যাশ হারানোর ভয় । হাটে গরু কিনতে গিয়ে মলম পার্টির খপ্পরে পরে শূন্য হাতে ফিরে আসার গল্প খুব আনকমন না । আবার কেউ গরু বিক্রি করে ফেরার পথে ডাকাত কর্তৃক নিহত হওয়া বা মলম পার্টির খপ্পরে পরে শূন্য হাতে ফেরার গল্পও আমরা অনেক শুনেছি।

এছাড়াও বাজারে গেলে আছে মানুষে ভিড়, দোকানির সাথে দরদাম করার ঝামেলা । আছে প্রতারিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা।

এক জিনিস কেনার জন্য দশ দোকান ঘুরেও ব্যর্থ হওয়ার অভিজ্ঞাতাও কম নেই আমাদের।

আছে সময় অপচয়ের ঘটনা।

এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে ই-কমার্স ই একমাত্র ভরসা।

ঘরে বসেই পছন্দের পণ্য কেনা যাবে একশো দোকান(ওয়েবসাইট) ঘুরে। আবার সেই পণ্য বাড়িতে পৌছে দিবে বিক্রেতা।

আবার বিক্রতাদের লাগবেনা বিশাল দোকান আর একগাদা কর্মচারি যারা সুযোগ পেলে ক্যাশ মেরে দিবে।

বিক্রেতাও নিজ ঘরে বসেই তার ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে। আগেই মাল কিনে গোডাউন ভরতে হবে না বিক্রেতাকে। এমনকি পণ্যের অর্ডার পাওয়ার পরও পণ্যি কিনে ডেলিভারি দেওয়ার সুযোগ আছে।

এই কাজে দরকার শতভাগ সততা। একবার ক্রেতার মনজয় করতে পারলে আর চিন্তা করতে হবে না।

এতো সুবিধা ই-কমার্সে আছে বলেই আমাদের ক্রেতা-বিক্রেতা সবাইকেই এই দিকে এগিয়ে আসতে হবে।

এই সেকটর লক্ষ বেকারের কর্মসংস্থান করবে যা বাংলাদেশের একটি ভয়াবহ সংকট মুকাবিলা করতে ভূমিকা রাখবে। তাই আমাদের ই-কমার্সের দিকে এগিয়ে আসা উচিৎ।

1065
30 নভেম্বর, 2020

লিমিটেড কোম্পানী

#লিমিটেড কোম্পানী করার কথা ভাবছেন ? কিভাবে রেজিস্টেশন করবেন বুঝতে হলে এই পোস্ট আপনার জন্য ।
#উদ্যোক্তাগণ_নতুন_প্রতিষ্ঠানের_নামের_ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) নিয়ে নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র ও ফি সহ নির্ধারিত আবেদন ফর্মের মাধ্যমে আবেদন করবেন। উদ্যোক্তাগণকে যা করতে হবে-
#RJSC এর নির্ধারিত ফরমেটে প্রতিষ্ঠানের যথাযথ মোমোরেন্ডাম/ আর্টিকেল অব এ সোসিয়েশন তৈরী।
#RJSC এর ওয়েব সাইটে গিয়ে অনলাইনে নিবন্ধনের জন্য আবেদন,
নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত ফি, নির্ধারিত ব্যাংক এ জমা দেয়া।
#RJSC এর এই শর্তে নিবন্ধন পত্র প্রদান করে যে উদ্যোক্তাগণ-
নিবন্ধনের আগে নামের ছাড়পত্র পেয়েছে্ন,
ছাড়পত্র আবেদনের মেয়াদের মধ্যে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছেন,
নির্ধারিত ফরমেটে কোম্পানির মোমোরেন্ডাম/আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন আবেদনের সাথে জমা দিয়েছেন, প্রয়োজনীয় নিবন্ধন ফি জমা দিয়েছেন।
এই লিংক- http://www.roc.gov.bd:7781 এ প্রবেশ করুন।
এবার Apply for Registration এ ক্লিক করুন।
এবার কোম্পানির ধরন চিহ্নিত করুন।
এবার আপনার কোম্পানির নামের ছাড়পত্রের আবেদন নম্বর (Submission no.) এবং ছাড়পত্র নম্বর (NC Letter no.) বসিয়ে Continue বাটন এ ক্লিক করে নিবন্ধন এর পাতায় প্রবেশ করুন।
নির্ধারিত ফরমটি সতর্কতার সাথে পূরন করুন।
এবার মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়শন (Memorandum of Association) নির্ধারিত ফরমেট এ তথ্য বসিয়ে পূরন করুন।
এবার আর্টিকেল অব এসোসিয়শন (Article of Association) নির্ধারিত ফরমেটে তথ্য বসিয়ে পূরন করুন।
মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়শন (Memorandum of Association) ও আর্টিকেল অব এসোসিয়শন (Article of Association) এর সকল তথ্য ভাল করে দেখে নিশ্চিত (confirm) করুন।
এবার Submit করে Continue ক্লিক করলে আপনি ফি জমা দেয়ার নির্দেশনা পাবেন।
১০,০০,০০০= ৬,৯৩৩/=
২০,০০,০০০=৭,৫০৮/=
৫০,০০,০০০=১৪,২৩৩/=
১,০০,০০,০০০=১৮,৮৩৩/=
২,০০,০০,০০০=২৮,০৩৩/=
সার্টিফিকেট: সব ঠিকঠাক থাকলে ১-১৫ দিনের মধ্যে রেজিস্টার আপনাকে ডিজিটাল সার্টিফিকেট পাঠিয়ে দিবে।
প্রাইভেট কোম্পানি (কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী)
মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন ও আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন,
মূলকপি ও অতিরিক্ত দুই কপি
#ফরম_I পূরণঃ কোম্পানি নিবন্ধনের ঘোষণা [অনুচ্ছেদ-২৫]
#ফরম_VI পূরণ- নিবন্ধিত অফিসের অবস্থান বা তার পরিবর্তনের নোটিশ [অনুচ্ছেদ-৭৭]
#ফরম_IX পূরণ- পরিচালকের সম্মতিপত্র [অনুচ্ছেদ-৯২]
#ফরম_X পূরণ- পরিচালক হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের তালিকা [অনুচ্ছেদ ৯২]
#ফরম_XII পূরণ- পরিচালক, ব্যবস্থাপক এবং ব্যবস্থাপনা এজেন্টদের তথ্য এবং তাতে কোন পরিবর্তন [অনুচ্ছেদ ১১৫]
পাবলিক কোম্পানি (কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী)
মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন ও আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন, মূলকপি ও অতিরিক্ত দুই কপি
#ফরম_I পূরণঃ কোম্পানি নিবন্ধনের ঘোষণা [অনুচ্ছেদ-২৫]
#ফরম_VI পূরণ- নিবন্ধিত অফিসের অবস্থান বা তার পরিবর্তনের নোটিশ [অনুচ্ছেদ-৭৭]
#ফরম_IX পূরণ- পরিচালকের সম্মতিপত্র [অনুচ্ছেদ-৯২]
#ফরম_X পূরণ- পরিচালক হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের তালিকা [অনুচ্ছেদ ৯২]
#ফরম_XII পূরণ- পরিচালক, ব্যবস্থাপক এবং ব্যবস্থাপনা এজেন্টদের তথ্য এবং তাতে কোন পরিবর্তন [অনুচ্ছেদ ১১৫]
#ফরম_XIV পূরণ-বিবরণীর পরিবর্তে কোম্পানি ফাইলিং স্ট্যাট্মেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যবসা শুরুর পূর্বে ঘোষণাপত্র [অনুচ্ছেদ ১৫০]
#ফরম_XI পূরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)- প্রস্তাবিত কোম্পানির যোগ্যতা শেয়ার গ্রহণের চুক্তিপত্র [অনুচ্ছেদ ৯২]
বিদেশি কোম্পানি (কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী)
#ফরম_XXXVI পূরণ- সনদ বা সংঘবিধি বা মেমোরেন্ডাম এবং কোম্পানির আর্টিকেল অথবা কোম্পানির সংবিধান গঠনকারী বা সংজ্ঞায়নকারী কোনো দলিল,
#ফরম_XXXVII পূরণ- কোম্পানির নিবন্ধিত বা প্রধান অফিসের ঠিকানা,
ফরম XXXVIII পূরণ - পরিচালক এবং ব্যবস্থাপকদের (ম্যানাজার) এর তালিকা [অনুচ্ছেদ ৩৭৯],
#ফরম_XXXIV পূরণ- সেবা গ্রহণ করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির রিটার্ন,
#ফরম_XLII পূরণ- বাংলাদেশে কার্যক্রমের প্রধান স্থানের অবস্থান বা তাতে কোন পরিবর্তন,
কোন তফসিলি ব্যাংক থেকে মুদ্রা নগদীকরণ (ইনক্যাশমেন্ট) সার্টিফিকেট,
বাংলাদেশের বিনিয়োগ বোর্ডের কাছ থেকে অনুমতিপত্র।
#ট্রেড অরগানাইজেশন (কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী)
মেমোরেন্ডাম এবং আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন, মূল কপি ও অতিরিক্ত দুই কপি,
#ফরম_I পূরণ- কোম্পানি নিবন্ধনের ঘোষণা,
#ফরম_VI পূরণ- নিবন্ধিত অফিসের অবস্থান বা তাতে কোনো পরিবর্তনের তথ্য [অনুচ্ছেদ ৭৭],
#ফরম_IX পূরণ- পরিচালকের কর্ম সম্মতিপত্র [অনুচ্ছেদ ৯২],
#ফরম_X পূরণ- পরিচালক হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের তালিকা [অনুচ্ছেদ ৯২],
#ফরম_XII পূরণ- পরিচালক, ব্যবস্থাপক এবং ব্যবস্থাপনা এজেন্টদের তথ্য এবং তাতে কোন পরিবর্তন [অনুচ্ছেদ ১১৫],
#সরকারি #লাইসেন্স (বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ট্রেড লাইসেন্স),
#নামের #ছাড়পত্র।
সোসাইটি (সোসাইটি নিবন্ধন আইন, ১৮৬০ অনুযায়ী)মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন,
নামের ছাড়পত্র।
পার্টনারশীপ ফার্ম (পার্টনারশীপ আইন, ১৯৩২ অনুযায়ী)
#ফরম_I পূরণ- ফার্মের নিবন্ধন সংক্রান্ত বিবৃতি (স্ট্যাটমেন্ট),
অংশীদারিত্বের চুক্তিপত্র।
978
20 নভেম্বর, 2020

পঞ্চগড় জেলায় ভ্রমন পিপাসু সম্মানিত দেশি-বিদেশি পর্যটকদের গাইডলাইন ও সতর্কতাঃ

পঞ্চগড় জেলায় ভ্রমন পিপাসু সম্মানিত দেশি-বিদেশি পর্যটকদের গাইডলাইন ও সতর্কতাঃ-
দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে জেলা পুলিশ, পঞ্চগড়সহ টুরিষ্ট পুলিশ। অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি বছর পঞ্চগড় জেলার প্রতিটি পর্যটন স্পটে পর্যাপ্ত পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনসহ বাস স্ট্যান্ড, ট্রেন স্টেশন ও গুরুত্বপূর্ণ মোড় চৌরঙ্গী, ধাক্কামাড়া, ভজনপুর, জগদল বাজার, তেঁতুলিয়া চৌরাস্তা এবং পর্যটকদের যাতায়াতের গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে।
নয়নাভিরাম চা বাগান, তেঁতুলিয়া পর্যটনকেন্দ্র হতে কাঞ্চনজঙ্ঘা সৌন্দর্য নির্বিঘ্নে উপভোগ করতে আসতে হলে যে কোন জেলা হতে বাস যোগে পঞ্চগড় জেলা শহরে অথবা তেঁতুলিয়া উপজেলায় আসতে পারেন।
ঢাকাসহ যে কোন জেলা হতে পঞ্চগড় জেলা শহরে বাস যোগে আসার পরে পঞ্চগড় শহর হতে প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসযোগে তেঁতুলিয়ায় ভ্রমন করতে পারবেন। প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাস প্রয়োজনে মালিক সমিতির সভাপতি জনাব মোঃ মোকলেসুর রহমান রেজা, মোবাইল নম্বর-01716-192250 ও সাধারন সম্পাদক জনাব আঃ সাত্তার দুলাল, মোবাইল নম্বর-01712-929148 তাঁদের সাথে যোগাযোগ করে ভাড়ায় প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসের তথ্য পাওয়া যাবে।
ট্রেনে ভ্রমন করে আসতে হলে পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনে নামতে হবে। সহজে ভ্রমনের ক্ষেত্রে প্রাইভেট মাইক্রোবাস বা প্রাইভেট কার ভাড়ায় ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়াও পঞ্চগড় সদর ধাক্কামাড়া মোড় হতে বাস যোগেও ভ্রমন করে তেঁতুলিয়া পর্যটকেন্দ্র হতে কাঞ্চনজঙ্ঘা সৌন্দর্য নির্বিঘ্নে উপভোগ করতে পারেন।
পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ও আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে পঞ্চগড় জেলায় ৪৫৭ টি সিসিটিভি ক্যামেরায় প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা জেলা পুলিশ কাজ করছে। পোশাকধারী ও সাদা পোশাকে দায়িত্ব পালন করছে জেলা পুলিশের সদস্যরা। পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মোবাইল নম্বর-01320-138305, অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তেঁতুলিয়া থানা, মোবাইল নম্বর-01320-138449, পুলিশ কন্ট্রোল রুম পঞ্চগড় মোবাইল নম্বর-01320-139298. হটলাইন নম্বর-01320-139299 ছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের জরুরী সেবা-999 এ যে কোন সমস্যায় কল করতে পারবেন।
933
20 নভেম্বর, 2020

Test Question

যদি প্রোগ্রামিং লাইনে ক্যারিয়ার তৈরি করতে চান...

তাহলে নিচের কিছু পয়েন্ট ফলো করুন (ইউনিভার্সিটি লাইফে)ঃ
১) যে প্রোগ্রামিং এ ভালো, সে আপনার বন্ধু, আর যে প্রোগ্রামিং নিয়ে হাসাহাসি করে, সে আপনার কেউ না (শত্রু বললাম না)
২) প্রোগ্রামিং এর কোর্সগুলোতে জান দিয়ে দিন, বাকি কোর্সে পাস করলেই হল, যদি ভালো গ্রেড পান আলহামদুলিল্লাহ্‌।
৩) প্রবলেম সল্ভ, প্রবলেম সল্ভ, প্রবলেম সল্ভ
৪) সিনিয়র ভাইদের মধ্যে যারা ভালো প্রোগ্রামার, তাদের সাথে পরিচয় তৈরি করুন। তারা পাস করার আগে, তাদের ফোন নম্বর কালেক্ট করে রাখুন।
৫) সাবজেক্ট সিলেকশনে, প্রোগ্রামিং এর যত সাবজেক্ট আছে, সিলেক্ট করার চেষ্টা করুন। যদি বিদেশে উচ্চ শিক্ষার অচিরে নিয়ত না থাকে, তাহলে গাল ভরা সাবজেক্টের থেকে প্র্যকটিকেল সাবজেক্ট লাভজনক হবে। যেমন যদি আপনাকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অথবা অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর মধ্যে যে কোন একটি বাছাই করতে হয়, তবে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং বাছাই করুন।
৬) ফ্রিলেন্সিং থেকে ১১০ মাইল দূরে থাকুন। টাকা, ও ফ্রিলেন্সিং কে যমের মত ভয় করুন। আপনার কোন বন্ধু ফ্রিলেন্সিং করে বড়লোক হয়ে যাচ্ছে দেখলে, অগ্রাহ্য করুন ও ধৈর্য ধরুন।
৭) রেগুলার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর বিভিন্ন বই পড়ুন ও আর্টিকেল পড়ুন। ভিডিও দেখতে পারেন, তবে ভিডিও থেকে বই ও আর্টিকেল উপকারী হবে।
৮) প্রোজেক্ট বানান নিজে নিজে শিখার জন্য।
৯) সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইভেন্ট এ জয়ী হতে চেষ্টা করুন। তবে কাজ করে, চালাকি করে নয়।
১০) গিটহাব ও স্টেকওভারফ্লোতে একাউন্ট তৈরি করে সেখানে রেগুলার বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট দেখুন, কোড দেখুন।

Create separate folder for each question and put all code (entire console project) inside


  1. Create a generic class that takes one generic parameter. This parameter should take only class. Anything other than class can’t be set in the generic parameter. This class has a method named : object CallPrivate(string methodName, object[] parameters). When this method is called, it will execute the private method of the generic parameter class.

  2. Create an abstract base class Shape, and two derived classes Circle & Rectangle. Shape has abstract methods CalculatePerimeter(), and CalculateArea(). Implement them in derived class.

  3. Create an event named Notification, that takes a string parameter which contains the notification message. Show at least two subscribers.

  4. Write a linq query to find all numbers greater than 50 and smaller than 100, from a List<int>.

  5. Create a class Vehicle that has two constructors. One takes two strings (string name, string color) and another takes two strings and an int (string name, string color, int weight). Derive a Truck and a Bus class from it. 

  6. Write a console application to generate fibonacci numbers using a recursive function. User will input a number “N” and the code will print the Nth fibonacci number. But it has to be done using recursion. The value of N will be less than 15.

1872
20 নভেম্বর, 2020

Google My Business

Google My Business কি এবং কেন দরকার এটি?
বর্তমান সময়ে যে কোন ই কমার্স বা অন্যান্য বিজনসের জন্য ডিজিটাল প্লাটফর্ম ছাড়া চিন্তা করা অসম্ভব একটি ব্যাপার। এজন্য, GOOGLE MY BUSINESS - লোকাল বিজনেস এবং লোকাল এসইও এর গুরুত্বপূর্ণ একটি পার্ট। কোন বিজনেসের ডিজিটাল উপিস্থিতি বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য যেসব কাজ করা হয় তার বেশিরভাগ অংশ দখল করে থাকে GOOGLE MY BUSINESS। এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস, বিজনেসকে কাস্টমারদের সাথে কানেক্ট করার জন্য। লোকাল এসইও বা যে কোন ধরনের বিজনেস ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং এর জন্য এটি অন্যতম মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
GOOGLE MY BUSINESS কি?
GOOGLE MY BUSINESS এমন একটি সার্ভিস যা গুগলের মাধ্যমে আপনার বিজনেস বা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার অনলাইন Property / Identity নিশ্চিত করে। এর ফলে আপনার বিজনেস গুগল সার্চ রেজাল্ট পেজে, গুগল সাজেস্ট অফশনে এবং গুগল ম্যাপে সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। আপনার বিজনেসের নাম লিখে গুগলে সার্চ করলে কম্পিউটারের ডান পাশে এবং মোবাইলে উপরের দিকে একটা বক্সের মধ্যে বিজনেস লোকেশন, ফটো, এড্রেস সহ বিভিন্ন তথ্য দেখা যায়। আবার আপনার কোন সর্ভিস বা ক্যাটাগরি লিখে সার্চ করলে সার্চ রেজাল্টে ম্যাপ সহ বিজনেস এর নাম ও আরো কিছু তথ্য দেখায়। GOOGLE MY BUSINESS পেজ তৈরি এবং কাস্টোমাইজ করার ফলে এই তথ্যগুলি প্রদর্শন করে।
GOOGLE MY BUSINESS সম্পর্কে কিছু তথ্য,
  • ৮০ শতাংশ মানুষ লোকাল বিজনেস ইনফরমেশনের জন্য গুগলে সার্চ করে।
  • Google My Business এর মাধ্যমে বিজনেস সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুগলে প্রদর্শিত হয়।
  • সরাসরি Google My Business পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন পোস্ট, অফার বা ইভেন্ট শেয়ার করা যায়। এই পোস্টে বাই বাটন, বুক বাটন বা ওয়েবসাইট এর লিংক বাটন এ্যাড করা যায়।
  • GOOGLE MY BUSINESS থেকে বিনামুল্যে সাব-ডোমেইনে ওয়েবাসাইট বানাতে পারেন আপনার বিজনেসের জন্য অথবা আপনার ওয়েবসাইটও অ্যাড করতে পারবেন।
  • Google Adwords সরাসরি ম্যানেজ করা যায় এবং প্রয়োজন অনুসারে ক্যাম্পেইন রান করা যায়।
  • GOOGLE MY BUSINESS থেকে সহজেই Insight রিপোর্ট পাওয়া যায়।
কেন ব্যাবহার করবেন GOOGLE MY BUSINESS ?
১. GOOGLE MY BUSINESS পেইজের মাধ্যমে গুগল ম্যাপে আপনার বিজনেস লোকেশন দেখা যাবে ।
২. GOOGLE MY BUSINESS এর মাধ্যমে আপনি আপনার বিজনেসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো একনজরে সবাইকে দেখাতে পারবেন। যেমন- বিজনেস নাম, প্রডাক্ট/সার্ভিস, অ্যাড্রেস, কন্টাক্ট ইনফোর্মেশন, ম্যাপ, বিজনেস আওয়ার, ওয়েবসাইট ইত্যাদি।
৩. ক্লায়েন্ট খুব সহজেই আপনার বিজনেস সম্পর্কে ইনফরমেশন পায় এবং প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারে।
৪. GOOGLE MY BUSINESS এর মাধ্যমে কাস্টমার ইন্টারঅ্যাকশন করা যায়। যেমন, ম্যাসেজিং
৫. আপনার প্রডাক্ট/সার্ভিস সম্পর্কে রিভিউ যা আপনার প্রতি মানুষের মনে বিশ্বাস যোগ্যতা বৃদ্ধি করবে।
৬. GOOGLE MY BUSINESS আপনার বিজনেসকে প্রমোট করবে; যেমন- ব্র্যান্ডিং, রিভিউ ও লোকাল এসইও।
GOOGLE MY BUSINESS এর জন্য কারা আবেদন করতে পারবে,
- যে কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান, সংস্থা বা সংগঠন।
- ফিজিক্যাল অ্যাড্রেস আছে এমন যে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান; যেমন, ছোট-বড় দোকান, রেস্টোরেন্ট, ইত্যাদি।
তবে আর দেরি কেন? আসুন আপনার বিজনেসকে গুগলের কাছে লিপিবদ্ধ করে নিয় যেন কাস্টোমার চাইলেই গুগল সার্চ বা গুগল ম্যাপে আপনার বিজনেসকে খুঁজে পায়।
850
16 নভেম্বর, 2020

How To Embed A YouTube Video With The Volume Muted

817
13 নভেম্বর, 2020